মেয়েটা পাখি হতে চাইলআমি বুকের বাঁদিকে আকাশ পেতে দিলাম।দু-চার দিন ইচ্ছে মতো ওড়াওড়ি করে বলল,তার একটা গাছ চাই।মাটিতে পা পুঁতে ঠায় দাঁড়িয়ে রইলাম।এ ডাল সে ডাল ঘুরে ঘুরে,সে আমাকে শোনালো
মেয়েটা পাখি হতে চাইলআমি বুকের বাঁদিকে আকাশ পেতে দিলাম।দু-চার দিন ইচ্ছে মতো ওড়াওড়ি করে বলল,তার একটা গাছ চাই।মাটিতে পা পুঁতে ঠায় দাঁড়িয়ে রইলাম।এ ডাল সে ডাল ঘুরে ঘুরে,সে আমাকে শোনালো
বৃষ্টি সেদিন ভাসিয়ে দিয়েছিল আকাশ বাতাসকামিনী ফুলগুলোও ঝরে পড়েছেনিঃশব্দে দাঁড়িয়ে ছিল যুবকঝুম বৃষ্টিতে ভেজা মানুষের চোখের পানি দেখা যায় না বলেকেউ জানতেও পারে না মানুষটা কাঁদছে। একটা বয়সের পর নাকি
নীল আকাশে মেঘ জমেছে ভয়ে আত্মহারা বাংলা মায়ের চোখের কোণে জলের শান্তধারা। ঘুম আসে না রাত্রি জেগে মায়ের ক্রন্দন শুনি অচীন ভয়ে বুকটা কাঁপে কোথায় দিনমণি? কালো মেঘের আড়ালে আজ
আবু সাইদ – স্বপ্ন কী তার খুব বেশি আছিল? একটা চাকুরি পাইয়া সংসারটা স্বচ্ছলভাবে চালাইতে চাইছিল। বোনের সাধ মিটাইতে হইতে চাইছিল বিসিএস ক্যাডার। মীর মুগ্ধ – সময় পাইলেই পাহাড় দেখতে
এতো লাল কেন? বলতে পারো? যেদিকে তাকাই কেবল লাল আর লাল। গোধূলি লাল, আসমান লাল জমিন লাল, আছে রাজপথে কত লাল আরও। কেন এতো লাল বলতে পারো? মায়ের রক্ত লাল,
দাঁড়াও, নিজেকে প্রশ্ন করো- কোন পক্ষে যাবে? রাইফেল তাক কোরে আছো মানুষের দিকে । সঙ্গিন উচিয়ে আছো ধূর্ত নেকড়ের মতো । পায়ে বুট, সুরক্ষিত হেলমেটে ঢেকে আছো মাথা । সশস্ত্র
ইদানিং এই এই চারপাশ, এই ঘুমভাঙ্গা ভোর,এই মায়ামাখা মায়ের মুখ, বাবার উজ্জ্বল শুভ্র চেহারা,সবকিছুকে আমার স্মৃতিময় লাগতে থাকে।স্মৃতিকাতর হয়ে সবাইকে ভালোবাসায় একবার করে ছুঁই,বন্ধুদেরকে বুকে জড়িয়ে ধরে ঘাড়ে মাথা ছুঁইয়ে
পৃথিবীর বাধা- এই দেহের ব্যাঘাতেহৃদয়ে বেদনা জমে;- স্বপনের হাতেআমি তাইআমারে তুলিয়া দিতে চাই !যেইসব ছায়া এসে পড়েদিনের – রাতের ঢেউয়ে ,- তাহাদের তরেজেগে আছে আমার জীবন ;সব ছেড়ে আমাদের মনধরা
বর্তমানের কবি আমি ভাই, ভবিষ্যতের নই ‘নবী’, কবি ও অকবি যাহা বলো মোরে মুখ বুঁজে তাই সই সবি! কেহ বলে, ‘তুমি ভবিষ্যতে যে ঠাঁই পাবে কবি ভবীর সাথে হে! যেমন