সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি ,সারাদিন আমি যেন ভালো হয়ে চলি।আদেশ করেন যাহা মোর গুরুজনে ,আমি যেন সেই কাজ করি ভালো মনে।ভাইবোন সকলেরে যেন ভালোবাসি ,এক সাথে থাকি যেন
সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি ,সারাদিন আমি যেন ভালো হয়ে চলি।আদেশ করেন যাহা মোর গুরুজনে ,আমি যেন সেই কাজ করি ভালো মনে।ভাইবোন সকলেরে যেন ভালোবাসি ,এক সাথে থাকি যেন
কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও?তারি রথ নিত্য উধাও।জাগিছে অন্তরীক্ষে হৃদয়স্পন্দনচক্রে পিষ্ট আধারের বক্ষ-ফাটা তারার ক্রন্দন।ওগো বন্ধু,সেই ধাবমান কালজড়ায়ে ধরিল মোরে ফেলি তার জালতুলে নিল দ্রুতরথেদু’সাহসী ভ্রমনের পথেতোমা হতে বহু
কে ওই শোনাল মোরে আযানের ধ্বনি।মর্মে মর্মে সেই সুর, বাজিল কি সুমধুরআকুল হইল প্রাণ, নাচিল ধমনী।কি মধুর আযানের ধ্বনি!আমি তো পাগল হয়ে সে মধুর তানে,কি যে এক আকর্ষণে, ছুটে যাই
জানি না কেন সন্ধ্যা হলেইমাথাব্যথাটা যেন গাঢ় হয়,নিজের অজান্তেই সব ভুলেবসে যাই দুঃখবিলাস করতে। মাথার ভিতর অদেখা যন্ত্রণাগুলোমনে হয় খুবলে খাচ্ছে আমায়,হতচ্ছাড়া ঝিঁঝিঁপোকা গুলোওমনের সুখে শব্দের ভীড় জমায়। হাসনাহেনার তীব্র
তারপরও কথা থাকে;বৃষ্টি হয়ে গেলে পরভিজে ঠাণ্ডা বাতাসের মাটি-মাখা গন্ধের মতনআবছায়া মেঘ মেঘ কথা;কে জানে তা কথা কিংবাকেঁপে ওঠা রঙিন স্তব্ধতা।সে কথা হবে না বলা তাকে:শুধু প্রাণ ধারণের প্রতিজ্ঞা ও
দিন যায়, যায় রাতদিনে দিনে বাড়ে জীবনের উৎপাতবাড়ে জঞ্জাল যন্ত্রণা সংঘাত। বাড়ে প্রেম ভালোবাসাহৃদয়ের টান, স্বজন-পরিজনের আকুতি আকাঙ্ক্ষা। দায়িত্ব বাড়েবাড়ে পিছুটানহিসাবের খাতা বড় হয় বাড়তেই থাকে সবকিছু। শুধু কমে জীবনের
প্রবল নৈঃশব্দের নীরবতাপ্রচন্ড শব্দে উচ্চারিত উকন্ঠায়,অবারিত আত্মার প্রতিবাদ, প্রতিরোধসার্বভৌম মানচিত্রের অধিকারে।লক্ষকোটি কণ্ঠের বজ্রের হুংকারঅস্বাভাবিক মৃত্যু, স্বদেশ, স্বাধিকার,সবুজের মাঝে লাল সূর্যের জ্বলন্ত অধিকারেলাখো শহীদের মিছিল, ভাষা নিরুচ্চার।দিনের পর দিন,নিষ্ঠুর বেদনারদুঃসহ যন্ত্রণার