দাঁড়াও, নিজেকে প্রশ্ন করো- কোন পক্ষে যাবে? রাইফেল তাক কোরে আছো মানুষের দিকে । সঙ্গিন উচিয়ে আছো ধূর্ত নেকড়ের মতো । পায়ে বুট, সুরক্ষিত হেলমেটে ঢেকে আছো মাথা । সশস্ত্র
দাঁড়াও, নিজেকে প্রশ্ন করো- কোন পক্ষে যাবে? রাইফেল তাক কোরে আছো মানুষের দিকে । সঙ্গিন উচিয়ে আছো ধূর্ত নেকড়ের মতো । পায়ে বুট, সুরক্ষিত হেলমেটে ঢেকে আছো মাথা । সশস্ত্র
এতো লাল কেন? বলতে পারো? যেদিকে তাকাই কেবল লাল আর লাল। গোধূলি লাল, আসমান লাল জমিন লাল, আছে রাজপথে কত লাল আরও। কেন এতো লাল বলতে পারো? মায়ের রক্ত লাল,
আবু সাইদ – স্বপ্ন কী তার খুব বেশি আছিল? একটা চাকুরি পাইয়া সংসারটা স্বচ্ছলভাবে চালাইতে চাইছিল। বোনের সাধ মিটাইতে হইতে চাইছিল বিসিএস ক্যাডার। মীর মুগ্ধ – সময় পাইলেই পাহাড় দেখতে
তিমির রাত্রি – ‘এশা’র আযান শুনি দূর মসজিদে।প্রিয়-হারা কার কান্নার মতো এ-বুকে আসিয়ে বিঁধে! আমির-উল-মুমেনিন,তোমার স্মৃতি যে আযানের ধ্বনি জানে না মুয়াজ্জিন।তকবির শুনি, শয্যা ছাড়িয়া চকিতে উঠিয়া বসি,বাতায়নে চাই-উঠিয়াছে কি-রে
প্রবল নৈঃশব্দের নীরবতাপ্রচন্ড শব্দে উচ্চারিত উকন্ঠায়,অবারিত আত্মার প্রতিবাদ, প্রতিরোধসার্বভৌম মানচিত্রের অধিকারে।লক্ষকোটি কণ্ঠের বজ্রের হুংকারঅস্বাভাবিক মৃত্যু, স্বদেশ, স্বাধিকার,সবুজের মাঝে লাল সূর্যের জ্বলন্ত অধিকারেলাখো শহীদের মিছিল, ভাষা নিরুচ্চার।দিনের পর দিন,নিষ্ঠুর বেদনারদুঃসহ যন্ত্রণার
সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি ,সারাদিন আমি যেন ভালো হয়ে চলি।আদেশ করেন যাহা মোর গুরুজনে ,আমি যেন সেই কাজ করি ভালো মনে।ভাইবোন সকলেরে যেন ভালোবাসি ,এক সাথে থাকি যেন
তারপরও কথা থাকে;বৃষ্টি হয়ে গেলে পরভিজে ঠাণ্ডা বাতাসের মাটি-মাখা গন্ধের মতনআবছায়া মেঘ মেঘ কথা;কে জানে তা কথা কিংবাকেঁপে ওঠা রঙিন স্তব্ধতা।সে কথা হবে না বলা তাকে:শুধু প্রাণ ধারণের প্রতিজ্ঞা ও
কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও?তারি রথ নিত্য উধাও।জাগিছে অন্তরীক্ষে হৃদয়স্পন্দনচক্রে পিষ্ট আধারের বক্ষ-ফাটা তারার ক্রন্দন।ওগো বন্ধু,সেই ধাবমান কালজড়ায়ে ধরিল মোরে ফেলি তার জালতুলে নিল দ্রুতরথেদু’সাহসী ভ্রমনের পথেতোমা হতে বহু
জানি না কেন সন্ধ্যা হলেইমাথাব্যথাটা যেন গাঢ় হয়,নিজের অজান্তেই সব ভুলেবসে যাই দুঃখবিলাস করতে। মাথার ভিতর অদেখা যন্ত্রণাগুলোমনে হয় খুবলে খাচ্ছে আমায়,হতচ্ছাড়া ঝিঁঝিঁপোকা গুলোওমনের সুখে শব্দের ভীড় জমায়। হাসনাহেনার তীব্র
বর্তমানের কবি আমি ভাই, ভবিষ্যতের নই ‘নবী’, কবি ও অকবি যাহা বলো মোরে মুখ বুঁজে তাই সই সবি! কেহ বলে, ‘তুমি ভবিষ্যতে যে ঠাঁই পাবে কবি ভবীর সাথে হে! যেমন