অদ্ভুত আগমন ঢাকার ধানমন্ডির একটি নামকরা বেসরকারি হাসপাতালের জরুরি বিভাগে রাত তখন ২টা। হাসপাতালের করিডোরে আলো-আঁধারির খেলা, স্টাফরা ক্লান্ত, কিন্তু দায়িত্বের কারণে সক্রিয়। ঠিক তখনই একটি অ্যাম্বুলেন্স এসে থামে হাসপাতালের
অদ্ভুত আগমন ঢাকার ধানমন্ডির একটি নামকরা বেসরকারি হাসপাতালের জরুরি বিভাগে রাত তখন ২টা। হাসপাতালের করিডোরে আলো-আঁধারির খেলা, স্টাফরা ক্লান্ত, কিন্তু দায়িত্বের কারণে সক্রিয়। ঠিক তখনই একটি অ্যাম্বুলেন্স এসে থামে হাসপাতালের
১. অদ্ভুত কলরাত ৯টা।ডিটেকটিভ সোহেল রহমান তখন বাসায় বসে পুরনো কেস ফাইল পড়ছিলেন।এমন সময় ফোন বাজল। – “স্যার, শিল্পী অনিমেষ ঘোষ আত্মহত্যা করেছেন। কিন্তু দেয়ালে আঁকা শেষ ছবিটা… কিছু ঠিকঠাক
স্বাধীনতা যদি তোমার জন্যই ছিল এত রক্ত,তবে আজ কেন হাহাকার বাংলা, রক্তাত্ব।যদি বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে ছাএরাই ছিল রাজপথে,তবে আজ ২৪ শে কেন শুয়ে আছে লাশ রাস্তাতে!যদি উনসত্তরের গনঅভ্যুত্থান লেখা হয়
করছে গুলি ফুটছে বোমারাজপথে পোড়া লাশ,লেখাপড়া গোল্লায় গেছেপ্রশ্ন হয়েছে ফাঁস। স্বদেশ আমার কলঙ্কিতচোখে আসে জল,মির্জাফর সব দেশের শত্রুচাটুকারের দল। ছেলেহারা মায়ের কাঁদনসহ্য করা দায়,আর্তনাদে কাঁদছে এ’ দেশশত্রু ডানে-বায়। রব উঠেছে
জীবন অতি সস্তা কেনবুলেটে যায় প্রাণযখন তখন এই রাজপথেসুখের হাসি ম্লান। রক্তে কেনা স্বাধীনতানির্বাক কেন আজ?আর কতটা প্রাণ ঝরিলেফিরবে সবার লাজ? নীল আকাশে মায়ের রোদনঐ যে শোনা যায়সন্তান হারা মায়ের
আমি দেখি নি ঐ রক্তাক্ত আমার ৫২ কিন্তু দেখেছি শতাব্দীর ২৪!আমি দেখি নি ৫৪ এর সামরিক সংঘাত কিন্তু দেখেছি শতাব্দীর ২৪!আমি দেখি নি ৬২ এর শিক্ষা আন্দোলন কিন্তু দেখেছি শতাব্দীর
এমন মৃত্যুর মূখে আমি মাথা পেতে দেব বারবার, এমন মিছিলের কাছে আমি ছুটে ছুটে যাবো হাজার বার, এমন মিছিলের কাছে আমি গগনবিদারী স্লোগানে মুখোর হবো লক্ষ বার। পদাঘাতে আমি কাঁপাবো
মেয়েটা পাখি হতে চাইলআমি বুকের বাঁদিকে আকাশ পেতে দিলাম।দু-চার দিন ইচ্ছে মতো ওড়াওড়ি করে বলল,তার একটা গাছ চাই।মাটিতে পা পুঁতে ঠায় দাঁড়িয়ে রইলাম।এ ডাল সে ডাল ঘুরে ঘুরে,সে আমাকে শোনালো